কাঙ্ক্ষিত প্যারেন্টিং
——————————
০১. সৃষ্টির সূচনা থেকেই “ফ্যামিলি এবং প্যারেন্টিং” সিস্টেম চলে আসছে।
– বিয়ে, সন্তান জন্মদান, সন্তান প্রতিপালন, সন্তানদের সুসন্তান হিসেবে গড়ে তোলা সৃষ্টির সূচনা থেকেই মহান স্রষ্টা নির্ধারিত ন্যাচারাল এবং নবীগণের মাধ্যমে প্রদত্ত শিক্ষা।
০২. ইসলামের দৃষ্টিতে প্যারেন্টিং -এর প্রস্তুতি শুরু হবে প্যারেন্টদের বিয়ের সূচনা থেকে পাত্রপাত্রী বাছাইর মাধ্যমে।
০৩. যিনি সন্তান দান করেন তাঁর কাছে সুসন্তান প্রার্থনা।
০৪. বাবা মার স্বভাব চরিত্র, আচার আচরণ এবং নীতি ও আদর্শের প্রভাব।
-সন্তান গর্ভে আসা থেকে শুরু।
০৫. বাবা মার জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী?
– স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সন্তান বাবা-মারটাই গ্রহণ করে।
০৬. সন্তানদের শ্রেষ্ঠ জীবনলক্ষ্য ও সঠিক জীবনযাপন পদ্ধতি ঠিক করে দিন।
-মহান স্রষ্টার সন্তুষ্টি আর রসুলের পদাংক অনুসরণ।
০৭. পজেটিভ attitude সৃষ্টি করুন। আপনিও পজেটিভ থাকুন।
৮. যৌথ পরিবার, সিঙ্গেল পরিবার।
– শুধু পিতা, শুধু মাতার পরিবার। কিভাবে গড়ে তুলবেন?
০৯. যে বিষয়ের শিক্ষাই গ্রহণ করুক কুরআন, সিরাতে রসুল ও সুন্নাহর জ্ঞানভিত রচনা জরে দিতে হবে।
১০. মা হবেন শিক্ষক, পিতা হবেন আদর্শ এবং গাইড।
১১. Guide your parents. Ibrahim guided his Father, Abu Bakar guided his father, Ali guided his Father.
১২. সিঙ্গেল মায়েদের কৃতিত্ব, উপমাঃ হাজেরা, মরিয়ম, আমেনা।
– তারা নিজেদের সন্তানদের নবুওত লাভের উপযুক্ত করে গড়ে তুলেছিলেন।
ইসমাইল, মুসা, ইসা, মুহাম্মদ আলাইহিমুস সালাত ওয়াসসালাম।
১৩. সন্তান প্রতিপালনঃ স্বাস্থ্য, ভাষা, স্বভাব চরিত্র, আচার আচরণ, আদব কায়দা, পোশাক আশাক, পানাহার, চলাফেরা, পরিচ্ছন্নতা, শৃঙ্খলা, শিক্ষা।
১৪. ভিশনঃ সত্যিকার মুসলিম সন্তান।
১৫. চূড়ান্ত লক্ষ্যঃ সপরিবারে জান্নাতে বসবাস।